অদ্য আমাদের এক নামকরা সাংবাদিক বন্ধু ফোন করে একজন ৭৮ বছর বয়স্ক দেওবন্দী আলেমকে পাঠিয়েছিলেন – যিনি শিক্ষাজীবনে পীরজী হুজুর (রঃ)এর প্রিয় ছাত্র ছিলেন। তিনি বললেনঃ
সুফীরা আল্লাহর প্রেমে প্রেমাসক্ত করে বান্দাকে আল্লাহর সাথে জুড়ে দেন।
মোহাক্কেকীনরা আল্লাহর বিধানের যৌক্তিকতায় সন্তুষ্ট করে বান্দাকে আল্লাহর গোলামীর পথে পরিচালিত করেন।
মেটেরিয়ালিজম খতম করে পাওয়ারিজম (সর্বশক্তিমানের উপর ভরসা) কায়েম না হলে মানব জাতি ধ্বংসাত্মক পথ থেকে বাঁচবে না।
তাই পেট সর্বস্ববাদ খতম করে মানববাদ তথা একত্ত্ববাদ কায়েম করার সংগ্রাম।
ইয়াযিদি ইসলাম বর্জন করে হযরত হোসাইন (রাঃ)এর ঝান্ডা না ধরলে উম্মত ধ্বংস থেকে উদ্ধার পাবে না।
সংবিধান প্রনয়ন করা সাধারণ মানুষের কাজ নহে; ইহা অতিমানব বা মহামানবের কাজ। এই বাস্তব সত্য না বুঝিয়া হীন স্বার্থ চরিতার্থ করিবার জন্য ধর্ম ও রাজনীতির নামে স্বজাতিকে টুকরা টুকরা বিভক্ত করিয়া জাতীয় অস্তিত্ব বিলুপ্ত করা হয়।
শিক্ষা নিরাকার অলৌকিক। ... শিক্ষা, বিদ্যা, বাকশক্তি, শ্রবনশক্তি – এ সকল ছোট ছোট শক্তিগুলি মহাশক্তির নিয়ন্ত্রনে। বর্তমান বিশ্বে শিক্ষা শব্দটি ভুল অর্থে ব্যবহার করা হইতেছে।
অল্পে তুষ্টি ও সর্বদা আল্লাহর পবিত্র নামের জিকিরের রসের দ্বারা জিহ্বাকে সিক্ত রাখি।
উল্লেখিত মুরুব্বীর নাম ঠিকানাঃ
মওলানা আব্দুর রহমান ফারুকী
(৭৮),
শিক্ষা শুদ্ধি অভিযান,
বাগুচি মাদ্রাসা,
মাধাইয়া, চান্দিনা, কুমিল্লা।